📢📢 "সাদ্ধের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ইকমার্স" অফার

📶০১৭৫৬৯৯৬০৯০ 📧 business@datapagebd.com

Affordable E-Commerce Website Development in Bangladesh | Cheetra

Cheetra offers top-notch, affordable e-commerce website development services in Bangladesh. Boost your online business with customizable designs, responsive interfaces, and expert support. Get your store online today!

৫টি কারনে অনলাইন বিজনেসের জন্য ই কমার্স সাইট জরুরি।

৫টি কারনে অনলাইন বিজনেসের জন্য ই কমার্স সাইট জরুরি।
১. কাস্টোমারের ইমেইল লিস্ট গড়ে তুলে সরাসরি তাদের মার্কেটিং করতে পারবেন

নিজের ওয়েব সাইট থাকার অন্যতম প্রধান সুবিধা হলো আপনি সরাসরি আপনার ওয়েবসাইট ভিজিটর এবং কাস্টমারের কাছে মার্কেটিং করতে পারবেন। আপনার ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কেউ প্রোডাক্ট কেনার মানে হলো আপনি তাদের কন্টাক্ট ইনফরমেশন পাবেন। তাদের ইমেইলের মাধ্যমে আপনি তাদেরকে ইমেইল করতে পারবেন, মোবাইল নাম্বারের মাধ্যমে এসএমএস এবং ফেসবুকের মাধ্যমে কাস্টোম অডিয়েন্স তৈরি করে অ্যাড বানানো।ওয়েবসাইট ছাড়া সুধু মাত্র সোশ্যাল মার্কেটে প্রোডাক্ট সেল করলে রিপিট কাস্টমার পাওয়াও কঠিন হয়ে যায়, কারন সেখানে আপনি কাস্টোমারের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করার কোন উপায় পাচ্ছেন না, তাই আপনার কাছে যদি কাস্টোমারের কন্টাক্ট ইনফরমেশন থাকে আপনি তাকে পরবর্তীতে বিভিন্নভাবে আপনার প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিস অফার করতে পারবেন।

২. আপনার ব্র্যান্ড শক্তিশালি ভাবে গড়ে উঠবে

আপনি সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিস সেল করতে চাইলে অনেক লিমিট থেকে যায়, আপনি নিজের প্ল্যান মতন অনেক কিছুই হয়তো করতে পারেন না যা কিনা আপনার ব্র্যান্ড গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বাঁধা হয়ে দাড়ায়। কাস্টোমার যখন দেখে কোন একটা বিজনেসের একটা ওয়েব সাইট আছে সেটা ছোট হোক কিংবা বড় সাথে সাথে তার মাঝে একধরনের একটা অনুভুতি তৈরি হয় যার মাধ্যমে সে আপনার ব্র্যান্ডকে বিশ্বাস করতে পারে। কাস্টমারের জন্য আপনার লক্ষ্য থাকবে আপনার প্রডাক্টকে আপনার ব্র্যান্ডের সাথে যুক্ত করে নেয়া, যখন সে কোন একটা প্রোডাক্ট এবং সার্ভিস নেয়ার কথা চিন্তা করবে তখন আপনার নাম সে মনে করবে, সব সময় ফাইনাল না হলেও লিস্টে তো থাকবে।আপনার ওয়েবসাইটে আপনার সম্পুর্ন নিয়ন্ত্রনে থাকবে,এটা দেখতে কেমন হবে, এটা কিভাবে কাজ করবে ইত্যাদি।

৩. আপনার অডিয়েন্স জানতে পারবেন

নিজের ওয়েব সাইট থাকলে আপনি ওয়েব ভিজিটর অথবা কাস্টোমার সম্পর্কে অনেক বিস্তারিত জানতে পারবেন, যেমন তাদের লোকেশন, তারা কিভাবে আপনার ওয়েবসাইট খুজে পেলো অথবা আপনার সম্পর্কে জানতে পারলো, আপনি আপনার ওয়েবসাইটে তাদের কার্যক্রম ট্র্যাক করতে পারবেন যেমন সে আপনার ওয়েবসাইটে কোথায় কোথায় গেলো এবং কোন পথে সে আপনার প্রোডাক্ট কিনলো।উদাহারন- আপনি দেখলেন আপনার হোম পেজে কতজন আছে, এখান থেকে আপনার প্রোডাক্ট পেজে কতজন গেলো, এখান থেকে বুঝতে পারছেন হোম পেজ থেকে কি পরিমান ভিজিটর আপনার প্রোডাক্ট পেজে যেতে আগ্রহী ছিলো না, একই ভাবে প্রোডাক্ট পেজে যারা গেলো তারা কতজন চেক আউট পেজে গেলো, এখান থেকে আপনি বুঝতে পারছেন কতজন ভিজিটর প্রোডাক্ট পেজ থেকে বের হয়ে গিয়েছে, কিনতে আগ্রহী হয় নি, এভাবে আপনি এনালাইসিস করতে পারবেন এবং সেটার ভিত্তিতে আপনি বিজনেস প্ল্যানিং এ অনেক নতুন সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন, পুরানো অকার্যকর সিদ্ধান্ত বাতিল করতে পারবেন।

৪. নিজের নিয়ম বানান নিজের ওয়েবসাইটে

এখানে আপনি কাস্টোমারের ইউজার এক্সপিরিয়েন্স চিন্তা করে নিজের মত করে ওয়েবসাইট সাজাতে পারবেন, একজন আমেরিকান একটা ই কমার্স সাইট যেভাবে বুঝে অথবা যে ভাবে চালাতে পারে একজন বাংলাদেশির ক্ষেত্রে অন্যরকমও হতে পারে, তাই অন্যদেশের ওয়েবসাইট ডিজাইনের সাথে আমাদের দেশের ওয়েবসাইট মিলানো ঠিক হবে না, আর ব্যাপারটা এমনও না যে এরকম কোন নিয়ম আছে।কিভাবে নিজের মত সাজাতে পারবেন

  • আপনি কোন একটা নির্দিষ্ট জায়গায় আপনার প্রোডাক্ট ফটো অথবা ভিডিও রাখতে পারবেন
  • আপনি লে আউট এবং নেভিগেশন সিস্টেম নিজের মত করে করতে পারবেন
  • আপনি আপনার ব্র্যান্ড, প্রোডাক্ট, সার্ভিস অনুযায়ী বিভিন্ন রঙ এবং থিম ব্যবহার করতে পারবেন
  • আপনি বিভিন্ন বাটনের প্লেসমেন্ট পরিবর্তন করতে পারবেন এবং বাটনের লেখা
  • আপনি কোম্পানির গল্প বলতে পারেন
  • আপনি ব্লগ যোগ করতে পারেন যার মাধ্যমে আপনার স্কিল প্রকাশিত হবে যা কিনা একটা ব্র্যান্ড গড়ে তোলার গুরুত্বপূর্ণ।

গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে আপনি যখন ওয়েবসাইট ছাড়া শুধু সোশ্যাল মিডিয়া অথবা প্ল্যাটফর্ম এ কাজ করছেন তখন অন্য প্রতিযোগিদের থেকে আপনি আলাদা সেটা খুব স্পষ্ট করে বুঝানোর সুযোগ নেই, কারন ইন্টারফেস সব প্রোফাইলে অথবা পেজে একই রকম, হ্যা আপনি কাভার ফটো,প্রোফাইল ফটো,কন্টেন্ট দিয়ে আলাদা হতে পারবেন তারপরও ওয়েবসাইটে আপনি যেমন একটা সাদা পেজ থেকে শুরু করতে পারছেন সোশ্যাল মিডিয়া অথবা মার্কেটপ্লেসে সেটা হচ্ছে না।

৫. ক্রিয়েটিভ ভাবে মার্কেটিং কেম্পেইন চালাতে হবে

শুধু মাত্র আপনার একটা ই কমার্স ওয়েবসাইট আছে তার মানে এই না ভিজিটররা আপনার ওয়েবসাইটে ঝাপিয়ে পরবে, আপনি যখন সাইট তৈরি করলেন এরপরের স্টেপ হবে মানুষকে আপনার সাইট সম্পর্কে জানানো, সাইটে যেন তারা প্রবেশ করে সেই ব্যবস্থা করা।এখানে সব সময় সেল সেল সেল করে মার্কেটিং স্ট্রাটেজি ফলো না করে, বিভিন্ন টিপস, উপকারি মুলক লেখা, বিভিন্ন ফ্রি রিসোর্স ইত্যাদি দিয়ে প্রথমে তাদেরকে আপনার সাইটে নিয়ে যান, একবার যখন তারা আপনার সাইটে প্রবেশ করলো এরপর আপনি ধীরে ধীরে তাদেরকে সেল অফার দিন।মার্কেটিং আপনি বিভিন্নভাবে করতে পারেন, SEO করে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম দিকে আসতে পারেন, এটা কাস্টোমারের বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জনে চমৎকার ভাবে কাজ করে।আপনি ফেসবুক অথবা গুগলে অ্যাড দিয়ে ভিজিটরকে আপনার ওয়েবসাইটে নিয়ে যেতে পারেন।

উপসংহার

আপনার একটা ই কমার্স ওয়েবসাইট থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ স্ট্রাটেজি। আপনার ব্র্যান্ড গড়ে তোলার জন্য চমৎকার একটা পন্থা। বিশ্বস্ত কাস্টোমার পাওয়া, বিভিন্ন নতুন ইনসাইট পাওয়া, এবং ক্রিয়েটিভ উপায়ে মার্কেটিং করা, তবে একটা সোশ্যাল মিডিয়াতে মার্কেটিং চালানো বিভিন্ন সমস্যার কারন হতে পারে তাই বিভিন্ন সোশ্যাল মিডায়াতে মার্কেটিং করাটা জরুরি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

WhatsApp